বিশ্বের ভয়ংকরতম হ্যাকারদের শীর্ষ পাঁচ
প্রযুক্তি আর ইন্টারনেটের যুগে গোপনীয়তাকে নিরাপত্তা প্রদানি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। যদি মনে করেনক আপনি বিশ্বের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা গ্রহণ করেছেন, তবে ভুল করছেন। কারণ আপনি হয়তো এদের চেনেন না বা নাম শোনেননি। আসলে ইন্টারনেটে হুমকি মানেই হ্যাকারদের কথা চলে আসে। এখানে তাদের কথাই বলা হচ্ছে। কিন্তু বিশ্বের বড় বড় ইন্টারনেট নিরাপত্তাবেষ্টনীতেও একটা যেন এক একজন মূর্তিমান বিভীষিকা। এখানে চিনে নিন বিশ্বের সব ভয়ংকর হ্যাকারদের সেরা পাঁচের কথা। এরা চাইলে এমন কোনো নিরাপত্তাব্যবস্থা নেই যা কিনা ভেদ করা সম্ভব নয় বলে ধরে নিতে পারেন।
.
৫. রবার্ট টাপ্পান মোরিসঃ
সেরা পাঁচের শেষেই বলা যায় রবার্ট টাপ্পান মোরিসের কথা। তিনিই কুখ্যাত ‘মোরিস ওয়ার্ম’ তৈরি
করেছিলেন। সেই ১৯৮৮ সালে কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় এটি ইন্টারনেটে ছেড়ে দেন। সেই সময় ৬ হাজার কম্পিউটার ক্ষতিগ্রস্ত হয় এই ভাইরাসে। তিনিই প্রথম যাকে ‘কম্পিউটার ফ্রড অ্যান্ড অ্যাবইউজ অ্যাক্ট’ এর অধীনে
অভিযুক্ত করা হয়।
৪. কোডি ক্রেটসিঙ্গারঃ
হ্যাকার দল ‘লুলজসেক’ এর সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। অন্যান্য সদস্যদের কাছে তিনি ‘রিকার্সিওন’ নামে সুপরিচিত ছিলেন। ২০১১ সালে সনির প্লেস্টেশন হ্যাক করে তিনি ৭৭ মিলিয়ন মানুষের তথ্য হাতিয়ে নেন। টানা ২৪ দিনের জন্য সেই নেটওয়ার্কে বিভ্রাট সৃষ্টি করে রাখেন। তাকে অভিযুক্ত করা হয় ২০১৩ সালে। কোনো কর্মআদর্শ ছাড়াই স্রেফ খেয়াল বশে তিনি মারাত্মক সব হ্যাকিংয়ের কাজ করে বসেন। পয়সার লোভেও এসব করতেন না তিনি।
৩. জ্যাকব অ্যাপেলবাউম
বিখ্যাত উইকিলিকস হ্যাকিংয়ের সঙ্গে যুক্ত তিনি। খারাপ অতীত কেটেছে তার। দত্তক সন্তান হিসাবে বেড়ে ওঠেন। পরে হেরোইনে আসক্ত বাবার কাছে ছিলেন।
পরে কম্পিউটারে আসক্ত হন। পরে উইকিলিকস ঘটনার চেনামুখ হয়ে ওঠেন। ই- মেইল পাঠানোর পথ বদলে দিতেন তিনি। আমেরিকা থেকে ইরাকে কোনো ই- মেইল পাঠালে তার কল্যাণেই তা গন্তব্যে পৌঁছানোর আগে আরো অনেক স্থান হয়ে তবেই ইরাকে পৌঁছতো।
২. কেভিন মিটনিকঃ
বিশ্বের ভয়ংকরতম হ্যাকারদের শীর্ষস্থান তার নাম আসতে পারে। তিনি এবং এ তালিকার পরেরজন নিঃসন্দেহে শীর্ষেই অবস্থান করেন। এখন তিনি সম্মানের সঙ্গে ব্যবসা করছেন। তিনি তার ক্লায়েন্টের প্রতিষ্ঠানের ইন্টারনেটে নিরাপত্তাব্যবস্থা
প্রদান করেন। আমেরিকার ডিপার্টমেন্ট জাস্টিসের কম্পিউটারে অনধিকার প্রবেশ করে ১৯৯৫ সালে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন।
বলা হয়, হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে তিনি চাইলে নিউক্লিয়ার মিসাইল আক্রমণ ঘটাতে পারতেন। বছর পাঁচেক জেল খাটার পর নিজেকে গুছিয়ে এনেছেন মূল ধারার ব্যবসায় এসে।
১. গ্যারি ম্যাককিনন
মিটনিককে ছাপিয়ে গেলেন ম্যাককিনন। তিনি পেন্টাগনের কম্পিউটারগুলোকে নিজের নিয়ন্ত্রণে নিয়েছিলেন। ২০০১-২০০২ সালের মধ্যে আমেরিকার স্পর্শকাতর সময়ে তিনি ইউএস মিলিটারি আর নাসার কম্পিউটার হ্যাক করেন লন্ডনে নিজের গোপন স্থানে বসে। এসব কম্পিউটারের তথ্য
মুছে দেওয়াসহ তাদের পাসওয়ার্ড বদলে দেন তিনি। সরকারবিরোধী মেসেজও লিখে দেন কম্পিউটারগুলোতে। হুমকি দেন যে, সর্বোচ্চ স্তেএর নিরাপত্তাব্যবস্থা ভাঙতেই থাকবেন তিনি। আরো মারাত্মক ঘটনা ঘটানোর আগেই তাকে থামানো হয়।
.
৫. রবার্ট টাপ্পান মোরিসঃ
সেরা পাঁচের শেষেই বলা যায় রবার্ট টাপ্পান মোরিসের কথা। তিনিই কুখ্যাত ‘মোরিস ওয়ার্ম’ তৈরি
করেছিলেন। সেই ১৯৮৮ সালে কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় এটি ইন্টারনেটে ছেড়ে দেন। সেই সময় ৬ হাজার কম্পিউটার ক্ষতিগ্রস্ত হয় এই ভাইরাসে। তিনিই প্রথম যাকে ‘কম্পিউটার ফ্রড অ্যান্ড অ্যাবইউজ অ্যাক্ট’ এর অধীনে
অভিযুক্ত করা হয়।
৪. কোডি ক্রেটসিঙ্গারঃ
হ্যাকার দল ‘লুলজসেক’ এর সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। অন্যান্য সদস্যদের কাছে তিনি ‘রিকার্সিওন’ নামে সুপরিচিত ছিলেন। ২০১১ সালে সনির প্লেস্টেশন হ্যাক করে তিনি ৭৭ মিলিয়ন মানুষের তথ্য হাতিয়ে নেন। টানা ২৪ দিনের জন্য সেই নেটওয়ার্কে বিভ্রাট সৃষ্টি করে রাখেন। তাকে অভিযুক্ত করা হয় ২০১৩ সালে। কোনো কর্মআদর্শ ছাড়াই স্রেফ খেয়াল বশে তিনি মারাত্মক সব হ্যাকিংয়ের কাজ করে বসেন। পয়সার লোভেও এসব করতেন না তিনি।
৩. জ্যাকব অ্যাপেলবাউম
বিখ্যাত উইকিলিকস হ্যাকিংয়ের সঙ্গে যুক্ত তিনি। খারাপ অতীত কেটেছে তার। দত্তক সন্তান হিসাবে বেড়ে ওঠেন। পরে হেরোইনে আসক্ত বাবার কাছে ছিলেন।
পরে কম্পিউটারে আসক্ত হন। পরে উইকিলিকস ঘটনার চেনামুখ হয়ে ওঠেন। ই- মেইল পাঠানোর পথ বদলে দিতেন তিনি। আমেরিকা থেকে ইরাকে কোনো ই- মেইল পাঠালে তার কল্যাণেই তা গন্তব্যে পৌঁছানোর আগে আরো অনেক স্থান হয়ে তবেই ইরাকে পৌঁছতো।
২. কেভিন মিটনিকঃ
বিশ্বের ভয়ংকরতম হ্যাকারদের শীর্ষস্থান তার নাম আসতে পারে। তিনি এবং এ তালিকার পরেরজন নিঃসন্দেহে শীর্ষেই অবস্থান করেন। এখন তিনি সম্মানের সঙ্গে ব্যবসা করছেন। তিনি তার ক্লায়েন্টের প্রতিষ্ঠানের ইন্টারনেটে নিরাপত্তাব্যবস্থা
প্রদান করেন। আমেরিকার ডিপার্টমেন্ট জাস্টিসের কম্পিউটারে অনধিকার প্রবেশ করে ১৯৯৫ সালে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন।
বলা হয়, হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে তিনি চাইলে নিউক্লিয়ার মিসাইল আক্রমণ ঘটাতে পারতেন। বছর পাঁচেক জেল খাটার পর নিজেকে গুছিয়ে এনেছেন মূল ধারার ব্যবসায় এসে।
১. গ্যারি ম্যাককিনন
মিটনিককে ছাপিয়ে গেলেন ম্যাককিনন। তিনি পেন্টাগনের কম্পিউটারগুলোকে নিজের নিয়ন্ত্রণে নিয়েছিলেন। ২০০১-২০০২ সালের মধ্যে আমেরিকার স্পর্শকাতর সময়ে তিনি ইউএস মিলিটারি আর নাসার কম্পিউটার হ্যাক করেন লন্ডনে নিজের গোপন স্থানে বসে। এসব কম্পিউটারের তথ্য
মুছে দেওয়াসহ তাদের পাসওয়ার্ড বদলে দেন তিনি। সরকারবিরোধী মেসেজও লিখে দেন কম্পিউটারগুলোতে। হুমকি দেন যে, সর্বোচ্চ স্তেএর নিরাপত্তাব্যবস্থা ভাঙতেই থাকবেন তিনি। আরো মারাত্মক ঘটনা ঘটানোর আগেই তাকে থামানো হয়।
Comments
Post a Comment